Wellcome to National Portal
মেনু নির্বাচন করুন
Main Comtent Skiped

সিটিজেন চার্টার

 

(সনাতন পদ্ধতির জরিপের ক্ষেত্রে প্রযোজ্য)

 

ক্রমিক নং

স্তরের নাম

সেবার ধরণ, বিবরণ ও ভূমি মালিকদের করণীয়

সংশ্লিষ্ট আইন ও বিধি

সেবা প্রদানে নিয়োজিত কর্মকর্তা/ কর্মচারী

বিজ্ঞপ্তি প্রচার

জরিপ শুরুর পূর্বে মাইকিং ও বিজ্ঞপ্তি দ্বারা জনসংযোগ করা হয়।

 

এ সময় ভূমি মালিকগণকে নিজ নিজ জমির আইল/ সীমানা চিহ্নিত করে রাখতে হবে। জমির মালিকানার দলিল কাগজপত্র হালনাগাদ অবস্থায় কাছে রাখতে হবে।

১৯৫০ সনের জমিদারী দখল ও প্রজাস্বত্ব আইনের (১৯৫১ সনের ২৮ নং আইন) ১৪৪ নং ধারার ১ নং উপধারা এবং

 

১৮৭৫ সনের বেঙ্গল সার্ভে এ্যাক্টের ৩ ধারা

জোনাল সেটেলমেন্ট অফিসার/

 

সহকারী সেটেলমেন্ট অফিসার

ট্রাভার্স

কোন মৌজার নকশা সম্পূর্ণ নতুন করে প্রস্তুত করতে যে কাঠামো স্থাপন করা হয় সে কাঠামোই ট্রাভার্স। অতঃপর পি-৭০ সিটের মাধ্যমে মৌজার নকশা প্রস্তুত করা হয়।

 

কোন মৌজার পুরনো নকশা অর্থাৎ ব্লু-প্রিন্ট সিটে জরিপ করার ক্ষেত্রে ট্রাভার্স করা হয় না।

১৯৩৫ সনের সার্ভে এন্ড সেটেলমেন্ট ম্যানুয়েল

 

১৯৫৭ সনের টেকনিক্যাল রুলস্

 

ভূমি রেকর্ড ও নকশা প্রস্তুত বিষয়ে সাধারণ নির্দেশাবলী

ট্রাভার্স ক্যাম্প কর্মকর্তা/

 

ট্রাভার্স সার্ভেয়ার

কিস্তোয়ার

এ স্তরে আমিনদল প্রতি খন্ড ভূমি পরিমাপ করে মৌজার নকশা অঙ্কন করেন।

 

কিস্তোয়ার অথবা ব্লু-প্রিন্ট সিটে প্লট বা দাগ বদরের মাধ্যমে সংশোধন করেন।

১৯৩৫ সনের সার্ভে এন্ড সেটেলমেন্ট ম্যানুয়েল

 

১৯৫৫ সনের প্রজাস্বত্ব বিধিমালার ২৭ (এ) বিধি

 

১৯৫৭ সনের টেকনিক্যাল রুলস্

 

ভূমি রেকর্ড ও নকশা প্রস্তুত বিষয়ে সাধারণ নির্দেশাবলী

ক্যাডাস্ট্রাল সার্কেল অফিসার/

 

হলকা অফিসার/

 

সরদার আমিন

খানাপুরী

কিস্তোয়ার স্তরে অঙ্কিত নকশার প্রতিটি ভূমি খন্ডে সরেজমিনে উপস্থিত হয়ে আমিনদল জমির দাগ নম্বর প্রদান করেন।

 

ভূমি মালিকের রেকর্ড দলিলপত্র ও দখল যাচাই করে মালিকের নাম ঠিকানা ও অন্যান্য তথ্য খতিয়ানে লিপিবদ্ধ করেন।

 

এ সময় ভূমি মালিকগণকে জমির মালিকানা ও দখল সংক্রান্ত প্রমাণাদি আমিন দলের নিকট উপস্থাপন করতে হবে।

 

১৯৫৫ সনের প্রজাস্বত্ব বিধিমালার ২৬ বিধি

 

১৯৫৭ সনের টেকনিক্যাল রুলস্

 

ভূমি রেকর্ড ও নকশা প্রস্তুত বিষয়ে সাধারণ নির্দেশাবলী

ক্যাডাস্ট্রাল সার্কেল অফিসার/

 

হলকা অফিসার/

 

সরদার আমিন

বুঝারত

এ স্তরে আমিনদল খতিয়ান বা পর্চা ভূমির মালিককে বুঝিয়ে দেন। এ খতিয়ান বা পর্চাকে মাঠ পর্চাও বলা হয়।

 

পর্চা বিতরণের তারিখ মাইকিং এবং বিজ্ঞপ্তির মাধ্যমে সর্বসাধারণকে জানিয়ে দেয়া হয়।

 

ভূমি মালিকগণ প্রাপ্ত পর্চার সঠিকতা যাচাই করেন। কোনরূপ সংশোধন বা পরিবর্তনের প্রয়োজন মনে করলে নির্ধারিত ফরম (Dispute Form) আমিনদলের নিকট হতে বিনামূল্যে সংগ্রহ করে ঐ ফরম পূরণ করে আমিনদল অথবা হলকা অফিসারের নিকট জমা দিবেন।

 

হলকা অফিসার সংশ্লিষ্ট পক্ষগণকে শুনানির মাধ্যমে দ্রুত ঐ সকল বিবাদ (Dispute) নিস্পত্তি করবেন।

 

১৯৫৫ সনের প্রজাস্বত্ব বিধিমালার ২৭ বিধি

 

১৯৫৭ সনের টেকনিক্যাল রুলস্

 

ভূমি রেকর্ড ও নকশা প্রস্তুত বিষয়ে সাধারণ নির্দেশাবলী

ক্যাডাস্ট্রাল সার্কেল অফিসার/

 

হলকা অফিসার/

 

সরদার আমিন

সীমানা নিয়ে বিরোধ

কোন মৌজার/ উপজেলা/ জেলার সীমানা নিয়ে বিরোধ দেখা দিলে জরিপ চলাকালে উক্ত বিরোধ নিস্পত্তি করা হয়।

১৯৩৫ সনের সার্ভে এন্ড সেটেলমেন্ট ম্যানুয়েলে ৩৫২ হতে ৩৫৪ বিধি

 

১৮৭৫ সনের বেঙ্গল সার্ভে এ্যাক্টের ৪০ হতে ৪৬ ধারা

 

১৯৫৭ সনের টেকনিক্যাল রুলস্ এর ৪ অধ্যায়ের ১৩ বিধি

মহাপরিচালক, ভূমি রেকর্ড ও জরিপ অধিদপ্তর

 

বিভাগীয় কমিশনার

 

জেলা প্রশাসক

 

জোনাল সেটেলমেন্ট অফিসার

 

চার্জ অফিসার

 

কারিগরী উপদেষ্টা

তসদিক বা এ্যাটেস্টেশন

তসদিককৃত পর্চা বা খতিয়ান জমির মালিকানার প্রাথমিক আইনগত ভিত্তি (Legal Document) হিসেবে বিবেচিত হয়। তাই এ স্তরটি গুরুত্বপূর্ণ।

 

এ স্তরের কাজ শুরুর পূর্বে মাইকিং এবং বিজ্ঞপ্তির মাধ্যমে সর্বসাধারণকে জানিয়ে দেয়া হয়।

 

রাজস্ব অফিসার হিসেবে একজন উপ-সহকারী সেটেলমেন্ট অফিসার/ কানুনগো এ স্তরের কাজ করেন।

 

জমির মালিকানা সংক্রান্ত কাগজপত্র ও প্রমাণাদি পুনরায় যাচাই করে প্রতিটি বুঝারত খতিয়ান বা মাঠ পর্চা সত্যায়ন করা হয়।

 

পর্চা বা নকশায় কোনরূপ সংশোধন বা পরিবর্তনের প্রয়োজন মনে করলে বুঝারত স্তরের মত এ স্তরেও ডিসপুট দায়ের করা যায়। ডিসপুট দায়ের করার জন্য নির্ধারিত ফরম (Dispute Form) অফিস হতে বিনামূল্যে পাওয়া যায়।

 

শুনানিকালে উপযুক্ত প্রমাণ উপস্থাপন করে ভূমি মালিক তার পর্চা ও নকশা সংশোধনের সুযোগ নিতে পারেন।

 

১৯৫৫ সনের প্রজাস্বত্ব বিধিমালার ২৭ বিধি

 

১৯৫৭ সনের টেকনিক্যাল রুলস্

 

ভূমি রেকর্ড ও নকশা প্রস্তুত বিষয়ে সাধারণ নির্দেশাবলী

উপ-সহকারী সেটেলমেন্ট অফিসার/

 

কানুনগো

খসড়া প্রকাশনা

 

ডিপি

 

আপত্তি দায়ের

এ স্তরের কাজ শুরুর পূর্বে খতিয়ান ও নকশা পরীক্ষা করা হয় এবং প্রয়োজনে সংশোধন করা হয়।

 

খতিয়ানগুলি ভূমির মালিকগণের নামের আদ্যক্ষর অনুযায়ী বর্ণানুক্রমবিন্যাস করা হয় এবং খতিয়ানে নতুন নম্বর দেয়া হয়।

 

নতুন নম্বর দেয়া খতিয়ান ভূমি মালিকদের প্রদর্শনের জন্য ৩০ দিন উন্মুক্ত রাখা হয় তাই এ স্তরকে খসড়া প্রকাশনা (Draft Publication) সংক্ষেপে ডিপি বলে। খতিয়ানের নতুন নম্বরকে ডিপি নম্বর বলে।

 

অন্যান্য স্তরের মত এ স্তরের কাজ শুরুর পূর্বেও মাইকিং এবং বিজ্ঞপ্তির মাধ্যমে সর্বসাধারণকে জানিয়ে দেয়া হয়।

 

খতিয়ান বা পর্চার ডিপি নম্বরটি সংগ্রহের জন্য হলেও ভূমি মালিককে নিজ নিজ পর্চাসহ উপস্থিত হতে হয়।

 

পর্চা বা নকশায় কোনরূপ সংশোধন বা পরিবর্তনের প্রয়োজন মনে করলে বুঝারত ও তসদিক স্তরের মত এ স্তরেও প্রতিকার নেয়ার সুযোগ রয়েছে। বুঝারত বা ডিসপুট স্তরে যেমন ডিসপুট দায়ের করা যায়, এ স্তরে তেমনি আপত্তি দায়ের করা যায়।

 

বিনামূল্যে নির্দিষ্ট ফরম সংগ্রহ করে নির্ধারিত পরিমাণ কোর্ট ফি ও প্রসেস ফি দিয়ে আপত্তি দায়ের করা যায়।

 

১৯৫৫ সনের প্রজাস্বত্ব বিধিমালার ২৯ বিধি

 

১৯৫৭ সনের টেকনিক্যাল রুলস্

 

ভূমি রেকর্ড ও নকশা প্রস্তুত বিষয়ে সাধারণ নির্দেশাবলী

উপ-সহকারী সেটেলমেন্ট অফিসার/

 

পেশকার/

 

সার্ভেয়ার/

 

যাঁচ মোহরার বা সংশ্লিষ্ট কর্মচারী

আপত্তি শুনানী

ডিপি চলাকালীন গৃহীত আপত্তি মামলা শুনানির তারিখ, সময় ও স্থান মামলার সকল পক্ষকে পৃথক পৃথক নোটিশ দিয়ে জানিয়ে দেয়া হয়।

 

পক্ষগণকে শুনানি দিয়ে কেস নথিতে রায় লিখে সিদ্ধান্ত ঘোষণা করা হয় এবং খতিয়ান ও নকশা রায় অনুযায়ী সংশোধন করা হয়।

১৯৫৫ সনের প্রজাস্বত্ব বিধিমালার ৩০ বিধি

 

১৯৫৭ সনের টেকনিক্যাল রুলস্

 

ভূমি রেকর্ড ও নকশা প্রস্তুত বিষয়ে সাধারণ নির্দেশাবলী

সহকারী সেটেলমেন্ট অফিসার/

 

উপ-সহকারী সেটেলমেন্ট অফিসার/

 

সার্ভেয়ার/

 

কপিস্ট কাম বেঞ্চ সহকারী/

 

প্রসেস সার্ভার

১০

আপিল শুনানি

আপত্তির রায়ের নকলের জন্য নির্ধারিত পরিমাণ কোর্ট ফি এবং ফোলিও পেপারসহ আবেদন করতে হয়।

 

আপত্তির রায়ে কেউ সংক্ষুব্ধ হলে আপিল দায়ের করতে পারেন। আপিল দায়ের করতে আপত্তির রায়ের নকল প্রয়োজন হয়।

 

আপিল দায়ের করার জন্যও নির্দিষ্ট ফরম বিনামূল্যে পাওয়া যায়।

 

ঐ ফরম পূরণ করে নির্ধারিত পরিমাণ কোর্ট ফি ও প্রসেস ফি এবং আপত্তির রায়ের নকল দিয়ে আপিল দায়ের করতে হয়।

 

আপত্তির মত শুনানির তারিখ, সময় ও স্থান আপিলের সকল পক্ষকে পৃথক নোটিশ দিয়ে জানিয়ে দেয়া হয়।

 

পক্ষগণকে শুনানি দিয়ে কেস নথিতে রায় লিখে সিদ্ধান্ত ঘোষণা করা হয় এবং খতিয়ান ও নকশা রায় অনুযায়ী সংশোধন করা হয়।

 

১৯৫৫ সনের প্রজাস্বত্ব বিধিমালার ৩১ বিধি

 

১৯৫৭ সনের টেকনিক্যাল রুলস্

 

ভূমি রেকর্ড ও নকশা প্রস্তুত বিষয়ে সাধারণ নির্দেশাবলী

চার্জ অফিসার/

 

সহকারী সেটেলমেন্ট অফিসার/

 

উপ-সহকারী সেটেলমেন্ট অফিসার/

 

সার্ভেয়ার/

 

কপিস্ট কাম বেঞ্চ সহকারী/

 

প্রসেস সার্ভার

১১

চূড়ান্ত যাঁচ

আপিল স্তরের কাজ শেষ হওয়ার পর পুনরায় খতিয়ান ও নকশা পুঙ্খানুপুঙ্খরূপে পরীক্ষা করা হয়।

 

সকল আপত্তি ও আপিলের রায়ও পরীক্ষা করা হয়। খতিয়ান কপি করা হয়।

 

নকশার প্রতিটি দাগের এরিয়া যাচাই করা হয়। প্রতিটি দাগের সীমানা ও দাগ নম্বরগুলো বিশেষ ধরণের নিব ও কালি দিয়ে কালি করা হয়।

 

১৯৫৫ সনের প্রজাস্বত্ব বিধিমালার ৩২ বিধি

 

১৯৫৭ সনের টেকনিক্যাল রুলস্

 

ভূমি রেকর্ড ও নকশা প্রস্তুত বিষয়ে সাধারণ নির্দেশাবলী

উপ-সহকারী সেটেলমেন্ট অফিসার/

 

ড্রাফটসম্যান কাম এরিয়া এস্টিমেটর কাম সিট কিপার/

 

সার্ভেয়ার/

 

যাঁচ মোহরার বা সংশ্লিষ্ট কর্মচারী

১২

চূড়ান্ত প্রকাশনা

খতিয়ান ও নকশা ছাপা হওয়ার পর এ স্তরের কাজ শুরু হয়। এ স্তরে ভূমি মালিক সরকার-নির্ধারিত মূল্যের বিনিময়ে ছাপা খতিয়ান ও ম্যাপ সংগ্রহ করতে পারেন।

 

বর্তমানে প্রতি কপি খতিয়ানের জন্য সরকার-নির্ধারিত মূল্য ১০০ টাকা এবং প্রতি কপি ম্যাপের জন্য ৫০০ টাকা।

 

ছাপা বা চূড়ান্ত খতিয়ানগুলো ভূমি মালিকদের প্রদর্শনের জন্য খসড়া প্রকাশনা বা ডিপি স্তরের মত ৩০ দিন উন্মুক্ত রাখা হয় তাই এ স্তরকে চূড়ান্ত প্রকাশনা (Final Publication) বলে।

 

অন্যান্য স্তরের মত এ স্তরের কাজ শুরুর পূর্বেও মাইকিং এবং বিজ্ঞপ্তির মাধ্যমে সর্বসাধারণকে জানিয়ে দেয়া হয়।

 

১৯৫৫ সনের প্রজাস্বত্ব বিধিমালার ৩৩ বিধি

 

 

ভূমি রেকর্ড ও নকশা প্রস্তুত বিষয়ে সাধারণ নির্দেশাবলী

সহকারী সেটেলমেন্ট অফিসার/

 

পেশকার বা সংশ্লিষ্ট কর্মচারী

১৩

চূড়ান্ত প্রকাশিত ছাপা খতিয়ান ও নকশার ত্রুটি সংশোধন

চূড়ান্ত প্রকাশিত খতিয়ান ও নকশায় গুরুতর করণিক ভুল দেখা গেলে বা তঞ্চকতা পরিলক্ষিত হলে নির্ধারিত পরিমাণ কোর্ট ফি দিয়ে ভূমি মালিক আবেদন করতে পারেন।

 

আবেদনের প্রেক্ষিতে মিস কেস রুজু করা হয় এবং করতঃ বর্ণিত বিষয় তদন্ত করা হয়। তদন্তে ভুল বা তঞ্চকতা প্রমাণিত হলে খতিয়ান ও নকশা সংশোধন করার সুযোগ রয়েছে।

 

১৯৩৫ সনের সার্ভে এন্ড সেটেলমেন্ট ম্যানুয়েলের ৫৩৩, ৫৩৪ ও ৫৩৭ বিধি

 

জোনাল সেটেলমেন্ট অফিসার/

 

দায়িত্বপ্রাপ্ত কর্মকর্তা

১৪

ল্যান্ড সার্ভে ট্রাইব্যুনাল ও ল্যান্ড সার্ভে আপিলেট ট্রাইব্যুনাল

১৯৫৫ সনের প্রজাস্বত্ব বিধিমালার ৩৪ (২) বিধি এবং ১৯৫০ সনের রাষ্ট্রীয় অধিগ্রহণ ও প্রজাস্বত্ব আইন (১৯৫১ সনের ২৮ নং আইন) এর ১৪৪ ধারাধীন ৭ নং উপ-ধারা মোতাবেক গেজেট বিজ্ঞপ্তির মাধ্যমে চূড়ান্ত প্রকাশনা সমাপ্ত হয়।

 

চূড়ান্ত প্রকাশনার পরও খতিয়ান ও নকশা সংশোধনের সুযোগ রয়েছে। একাজে বিশেষ আদালত গঠন করা হয়েছে।

 

গেজেট বিজ্ঞপ্তির ১ (এক) বছরের মধ্যে এ বিশেষ আদালত তথা ল্যান্ড সার্ভে ট্রাইব্যুনালের আশ্রয় নেয়া যায়। যুগ্ম জেলা জজ আদালতে এ ট্রাইব্যুনাল অবস্থিত।

 

ল্যান্ড সার্ভে ট্রাইব্যুনালের রায়েও যদি কোন পক্ষ সংক্ষুব্ধ হন, সেক্ষেত্রে ল্যান্ড সার্ভে আপিলেট ট্রাইব্যুনালের আশ্রয় গ্রহণ করার সুযোগ রয়েছে।

১৯৫০ সনের রাষ্ট্রীয় অধিগ্রহণ ও প্রজাস্বত্ব আইনের ১৪৫ (এ) এবং ১৪৫ (বি) ধারা

যুগ্ম জেলা জজ/

 

আপিলেট ট্রাইব্যুনালের বিচারক